তিনি বলেন, ভারতে পি কে হালদারের আইনি প্রক্রিয়া শেষ হলেই তাকে বাংলাদেশে পাঠানোর বিষয় পরিষ্কার হবে।
পি কে হালদারকে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি রয়েছেই। আগামী ৩০ মে দিল্লিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে জেসিসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানান ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
এদিকে, হাজার কোটি টাকা পাচারকারী পি কে হালদার ও তার ৫ সহযোগীকে আরও ১০ দিনের রিমান্ড দিয়েছে কলকাতার আদালত। এর আগে, তাদের ১৪ দিনের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন জানিয়েছিল ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইডি।
বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, ইতোমধ্যে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে আমাদের দেশে আইনি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে অর্থপাচারের অভিযোগে দুদকের অভিযুক্ত পি কে হালদারকে বাংলাদেশ ফেরত চেয়ছে। দুই দেশের মধ্যে চুক্তি বিদ্যমান রয়েছে। তবে ভারতে আইনি পক্রিয়া শেষ হওয়ার একটি বিষয় রয়েছে। কিন্তু পি কে হালদারকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে কোন প্রতিবন্ধকতা নেই। আমরা এ বিষয়ে আন্তরিক।
Leave a Reply