আন্তর্জতিক ডেস্ক
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে সংকট যেন কাটছেই না। এর শুরু দেশটি যখন জনশক্তি নেয়ার জন্য বাংলাদেশের ২৫টি এজেন্সিকে নির্ধারণ করে দেয়। এই সিন্ডিকেটের বিপক্ষে অন্যরা বলছে, শুধু ওই এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে কর্মী পাঠানো হলে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। দু-বছরের বেশি সময় ধরে কমিটি না থাকা বায়রার ১৪শো সদস্য সিন্ডিকেটের পক্ষ ও বিপক্ষ নিয়ে বিভক্ত।
সিন্ডিকেটের পক্ষে থাকা বায়রার সম্মিলিত গণতান্ত্রিক জোট বলছে, দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় যেকোনো মূল্যে শ্রমবাজার খোলা উচিত।
অন্যদিকে, সিন্ডিকেটের বিপক্ষের নেতৃত্বে বায়রার দুই মেয়াদের সাবেক সভাপতি নুর আলী ও মোহাম্মদ আবুল বাশার। তবে অভিযোগ রয়েছে, ২০১৮ সালে ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সির সিন্ডিকেটের ১ জন ছিলেন নুর আলী। যদিও এবার তিনি সিন্ডিকেট-বিরোধী অবস্থানে।
এদিকে, যেকোনো মূল্যে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলার পক্ষে মত দিচ্ছেন প্রবাসীকল্যাণ বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে জুনের প্রথম সপ্তাহেই ঢাকায় বসতে যাচ্ছে দুই দেশের জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটি। সেখান থেকেই আসতে পারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত।
বেতনা নিউজ ২৪/আ/প্র