সুরমার পানি সবগুলো পয়েন্টে বিপৎসীমার নিচে দিয়ে বইছে। কুশিয়ারার পানিও অনেকটা কমে বিপৎসীমার সামান্য উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নতুন করে বৃষ্টির সম্ভাবনা না থাকায় দুএকদিনের মধ্যে পানি পুরোপুরি নেমে যাবে, বলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে দুদিন ধরে পানি নামতে থাকলেও কমে নি ভোগান্তি। উপদ্রুত এলাকায় এখনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা না পাওয়ার অভিযোগ সিলেট-সুনামগঞ্জ জেলার অনেক ভুক্তভোগীর।
করোনা মহামারিতে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। পরিস্থিতি স্বাভাবিকের পর কার্যক্রম শুরু হলেও, কয়েকদিন পরই শুরু হয় ঈদের ছুটি। এরপর বন্যার কারণে ফের পাঠদান বন্ধের যাতাকলে পড়ে সিলেট অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা।
জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, বন্যার পানি নেমে গেলে ক্ষতিগ্রস্থ প্রতিষ্ঠান সংস্কার করে দ্রুত শ্রেণী কার্যক্রম শুরু করা হবে। বন্যায় পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের বাড়তি ক্লাস ও বিশেষ পরিকল্পনার মাধ্যমে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার কথা জানিয়েছেন শিক্ষা কর্মকর্তারা ।