অনলাইন ডেস্ক,
ঝালকাঠির শহর থেকে কীর্তিপাশা হয়ে সরু সড়ক ধরে এগিয়ে গেলেই বিখ্যাত ভীমরুলী বাজার। খালের পাড় ঘেঁষে বিখ্যাত ভাসমান বাজারে যেতে যেতে চোখ প্রশান্ত করবে চিরায়ত গ্রাম-বাংলার মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য। যদিও এক সময়ের মেঠোপথ এখন পিচঢালা পাকা সড়ক। ঝালকাঠি শহর থেকেই মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, মাহিন্দ্রা ও লেগুনাযোগে মাত্র ৩০ মিনিটেই পৌঁছা যায় ওই বাজারে।
প্রাকৃতিক অপূর্ব দৃশ্য ও ভাসমান বাজার উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন ভ্রমণ পিপাসুরাও। শুধু দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেই নয়, বিদেশি পর্যটকরাও আসেন উপভোগ করতে।
স্থানীয়রা জানান, এ অঞ্চলের ‘সবচেয়ে বড়’ ভাসমান হাট সদর উপজেলার ভীমরুলীতে। যা সারা দেশেই অনন্য। এছাড়া পাশের পিরোজপুরের স্বরূপকাঠির (নেছারাবাদ) আটঘর, কুড়িয়ানা, আতা, ঝালকাঠির মাদ্রা। এসবই পিরোজপুর সন্ধ্যা নদী থেকে বয়ে আসা একই খাল পাড়ে অবস্থিত। এখানকার আঁকাবাঁকা খালের দুপাড়ে হাজার হাজার একর জমিতে রয়েছে পেয়ারা বাগান।
ভীমরুলী এলাকার পেয়ারা চাষি গৌতম মিস্ত্রি বলেন, ‘আমরা কয়েক পুরুষ পেয়ারা চাষ করেই জীবিকা নির্বাহ করি। প্রতিবছরের চেয়ে এ বছর ফলন ভালো হয়েছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় এখন আমরাও পেয়ার ন্যায্য দাম পাচ্ছি। আগের পাইকারদের দ্বারে দ্বারে ভালো দামের আশায় ঘুরতে হতো। আর এখন পাইকাররাই আগ্রহী হয়ে আমাদের ডেকে পেয়ারা কিনছেন।’
স্থানীয় পেয়ারা ব্যবসায়ী আবুল বাশার বলেন, ‘স্বাধীনতার পরপরই ১৫-১৬ বছর বয়স থেকে পেয়ারা ব্যবসায় জড়াই। আমার ব্যবসার বয়স অর্ধশত বছর পেরিয়েছে। পাইকারি দরে পেয়ারা কিনে ঢাকা পাঠাই।’
বেতনা নিউজ ২৪/অ/ডে/
This is the perfect blog for everyone who hopes to understand this topic. You understand so much its almost hard to argue with you (not that I actually would want toÖHaHa). You definitely put a new spin on a topic which has been written about for years. Excellent stuff, just excellent!